ইহকালীন ও পরকালীন কল্যাণ সাধনই ইসলামের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। এজন্য মহান আল্লাহ তাআলা তার বান্দাকে দুআ শিখিয়েছেন, ” হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান করুন এবং আখেরাতেও কল্যাণ দান করুন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুন।’ (সূরা বাক্বারাহ: আয়াত ২০১)”
সময়ের চাহিদায় জেনারেল ও ধর্মীয় শিক্ষা সমন্বয় করতে হবে ধর্মীয় শিক্ষাকে মৌলিক অবস্থানে রেখে। কারণ, ধর্মীয় আদর্শ ও নৈতিকতার ভিত্তিতে প্রণীত শিক্ষাব্যবস্থা জাতির মেরুদণ্ডকে সুদৃঢ় রাখার বড় মাধ্যম। ইসলামী শিক্ষা মানুষ গড়ার সর্বোত্তম উপকরণ এবং সুশৃঙ্খল পরিবার ও সমাজ গড়ার বলিষ্ঠ হাতিয়ার। পক্ষান্তরে নীতি- বিবর্জিত ও আদর্শিকভাবে দেউলিয়া জাগতিক শিক্ষা মানুষকে পশুতে পরিণত করে এবং সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থাকে এক অশুভ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়।